Wednesday, April 2, 2014

postttttt2

post

post

Wednesday, March 26, 2014

এক ক্লিকেই বন্ধ করুন আপনার পিসির হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম

 আজ আপনাদের শেখাবো কিভাবে এক ক্লিকেই যে কোন হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রামকে বন্ধ করতে পারেন। কম্পিউটার ব্যবহার করেন অথচ হ্যাং সমস্যাই পরেননি এমন লোক খুব কমই আছে। তাই আজকে আপনাদের এমন একটি ট্রিক্স শিখাবো যার মাধ্যমে অনায়াসে আপনারা যে কোন হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রামকে বন্ধ করে দিতে পারবেন। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-
১। প্রথমে ডেস্কটপের খালি জায়গায় মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে New  >> Shortcut সিলেক্ট করুন।
২। এবার যে খালি বক্সটি আসবে সেখানে নিচের লেখাটি হুবহু কপি করে বসিয়ে দিন।
taskkill.exe /f /fi “status eq not responding”
৩। এবার নেক্সট করুন এবং ফিনিশ করুন। এবার যে আইকনটি আসবে যে কোন প্রোগ্রাম হ্যাং হয়ে গেল এই আইকনটিতে ডাবল ক্লিক করলেই প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে যাবে।

কি জানতে চান নাকি আপনার কম্পিউটারের নাড়ি নক্ষত্র? কম্পিউটারের সকল তথ্য আপনার হাতের মুঠোয়!!

আপনার কম্পিউটার সম্পর্কে আপনি কতটুকু জানেন? যদি জিজ্ঞেস করা হয় মাদারবোর্ডের মডেল কি? আপনার গ্রাফিক্স কার্ডের ক্ষমতাই বা কতটুকু? মনিটরের ডিসপ্লে সাইজ? মডেল? বায়োস সম্পর্কে কতটুকু জানেন?
কি চিন্তা করছেন? কিভাবে এসব প্রশ্নের উত্তর পাবেন? ভাবছেন পিসির নাট বল্টু খুলে এসব তথ্য উদ্ধার করবেন?
মোটেও তা করতে হবে না। শুধুমাত্র একটা ছোট সফটওয়্যার দিয়ে আপনার কম্পিউটারের নাড়ি নক্ষত্র সব জানতে পারবেন।
কি লাভ হবে এসব তথ্য দিয়ে? কি আর হবে আপনার সাধারন জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে।  আসলে নিজের কম্পিউটারের তথ্য হালনাগাদ করলে অনেক সময়ই কাজে লাগে। তাছাড়া নিজের কম্পিউটার সম্পর্কে না জানা আর নিজের বাসার এড্রেস না জানা একই কথা।
যে সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারের A to Z জানতে পারবেন তার নাম হলো SIW। নাম আর সাইজ ছোট হলেও কাজ কিন্তু ছোট না!!
এটা শুধু তথ্যই না সাথে ম্যাক এড্রেস পরিবর্তন, মনিটরের ডেড পিক্সেল টেস্ট, নেট স্পিড টেস্ট, ব্রাউজারের সেভ করা পাসওয়ার্ড সহ আরও অনেক কিছু!
হার্ডওয়্যারের যেসব বিস্তারিত তথ্য পাবেনঃ
•    System
•    Motherboard
•    Sensors
•    BIOS
•    CPU Info
•    Devices
•    PCI
•    System Slots
•    Network Cards
•    Memory
•    Video
•    Storage Devices
•    Logical Disks
•    Ports
•    Battery
•    Printers
সফটওয়্যারের যেসব বিস্তারিত তথ্য পাবেনঃ
•    Operating System Information
•    Updates
•    System Directories
•    Installed Programs
•    Applications
•    Licenses
•    System Files
•    Accessibility
•    Environment
•    File Associations
•    Regional Settings
•    Running Processes
•    Loaded DLLs
•    Drivers
•    NT Services
•    NT Pipes
•    Autorun
•    Scheduled Tasks
•    Databases
•    Audio and Video Codecs
•    Shared DLLs
•    ActiveX
•    Open Files
•    Groups and Users
•    Protected Files
•    Passwords
•    Certificate
নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যঃ
•    Network Info
•    Extended Network Info
•    Neighborhood Scan
•    Open Ports
•    Shares
•    RAS Connections
•    Hosts Scan
•    Ping
•    Trace
•    Request
•    Network Traffic
•    Statistics
•    Remote Computer
•    Remote Command
বিভিন্ন প্রয়োজনিয় টুলসঃ
•    Eureka! Reveal passwords hidden behind asterisks
•    MAC Address Changer
•    Broadband Speed Test
•    CPU and Memory Usage
•    Windows 9x Password
•    Windows 9x Performance Monitor
•    Microsoft's Tools
•    Shutdown / Restart
•    Monitor Test
•    URL Explorer
আরও বিস্তারিত দেখুন এখানে।
উল্লেখযোগ্য অংশের সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ
কম্পিউটারের সকল সফটওয়্যারের বর্ননা থেকে শুরু করে অর্থাৎ অপারেটিং সিস্টেম থেকে শুরু করে ব্রাউজারে সেভ করা পাসওয়ার্ড পর্যন্ত দেখতে পারবেন।

উইন্ডোজ সেভেনের অজানা ৬

আমার জিবনের প্রথম টিউন। কেহ মাইন্ড করবেন না। কারন, এইটা আপনাদের জানানোর লোভ সামলাতে না পারার জন্য আমি এই অপরাধটা করছি। একটি কম্পিউটারের চালক হচ্ছে এর অপারেটিং সিস্টেম। তবে ভালো অপারেটিং সিস্টেম থাকার পরও কম্পিউটার চালাতে গিয়ে টুকটাক সমস্যায় পড়তে হয়। এসব সমস্যা সমাধানের জন্য বিভিন্ন 'সফটওয়্যার টুলস' তৈরি করছে অনেক প্রতিষ্ঠানই। এসব প্রতিষ্ঠানকে 'থার্ড পার্টি' বা তৃতীয় পক্ষ এবং এদের তৈরি টুলসকে 'তৃতীয় পক্ষের সফটওয়্যার' বলা হয়। এসব টুলসের ওপর শতভাগ নির্ভর করা যায় না। ক্ষেত্রবিশেষে এগুলো টাকা দিয়েও কিনতে হয়। এ ধরনের সমস্যা দূর করতে মাইক্রোসফটের তৈরি 'উইন্ডোজ সেভেন' অপারেটিং সিস্টেমে অনেক 'ডিফল্ট' সমাধান দেওয়া রয়েছে। তবে সমাধানগুলো অধিকাংশ ব্যবহারকারীরই অজানা। ১। মনিটরের রং সমন্বয় কম্পিউটারের মনিটর কখনো কম, আবার কখনো অতিরিক্ত রং প্রদর্শন করে। উইন্ডোজ সেভেনের একটি টুলস ব্যবহার করে এ সমস্যার সমাধান করা যায়। এ ক্ষেত্রে উইন্ডোজের স্টার্ট বাটনে ক্লিক করে সার্চ eccw.exe টাইপ করে Enter বাটন চাপুন। এরপর নতুন যে উইন্ডো আসবে সেখান থেকে Next বাটন চেপে পরবর্তী নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করুন। এর সাহায্যে Gamma, Brightness, Contrast, Color সমন্বয় করে নেওয়া যাবে। ২। হার্ডডিস্ক রক্ষণাবেক্ষণ হার্ডডিস্ক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের টুল ব্যবহার হয়ে থাকে। যেমন_ অ্যাক্রোনিস, প্যারাগন। তবে এগুলো উইন্ডোজে আলাদা করে ইনস্টল করে নিতে হয়। ঝামেলা এড়ানোর জন্য উইন্ডোজ সেভেনে ডিফল্টভাবেই একটি 'ডিস্ক পার্টিশন ম্যানেজার' অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে। উইন্ডোজ সেভেনে এর নাম Disk Part। এর সাহায্যে সহজেই প্রাইমারি, এঙ্টেন্ডেড, লজিক্যাল পার্টিশনসহ রেইড সিস্টেমকে বিভিন্নভাবে সাজানো যায়। উইন্ডোজের লোকাল হার্ডডিস্ক থেকে ভার্চুয়াল হার্ডড্রাইভের সুবিধা পাওয়ার জন্য Start থেকে সার্চ hard disk টাইপ করে Create and format hard disk partitions-এ ক্লিক করুন। এখানে Action মেন্যু থেকে Create VHD (Virtual Hard Disk)-এ ক্লিক করে ভার্চুয়াল হার্ডডিস্ক তৈরির পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করে ভার্চুয়াল হার্ডডিস্ক তৈরি করা যাবে। Disk Part-এর ফিচারগুলো ও এর কমান্ড লাইনের ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত মাইক্রোসফটের ৩।কম্পিউটারের সমস্যা কম্পিউটারের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান দেওয়ার জন্য উইন্ডোজ সেভেনে দুটি শক্তিশালী টুল রয়েছে, যা ব্যবহার করে অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষতিগ্রস্ত অ্যাপ্লিকেশন চিহ্নিত করা ও সমাধান বের করা সম্ভব। উইন্ডোজ ৭-এ Error মেসেজের সঙ্গে সমস্যার বর্ণনাসহ একটি পপআপ উইন্ডোতে দেখাবে। এই পপআপে ক্লিক করলে Action Center স্বয়ংক্রিয়ভাবে এর সমস্যা খুঁজে বের করে তা সমাধানের চেষ্টা চালাবে। Action Center সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম না হলে রেকর্ডার অন্যভাবে সাহায্য করার চেষ্টা করবে। এর জন্য আপনাকে স্টার্ট মেন্যুর সার্চ psr টাইপ করে enter চাপলে একটি নতুন উইন্ডো হাজির হবে। এই উইন্ডো থেকে Start বাটনে ক্লিক করে সমস্যাটি আবার বের করার চেষ্টা করুন। সমস্যাটি রেকর্ড হওয়ার পর Stop বাটনে ক্লিক করতে হবে। সাহায্যের প্রশ্ন চিহ্নিত আইকন সেটিংস মেন্যু থেকে বের করতে পারবেন। এখানে ফাইলটির এঙ্টেনশন হচ্ছে MHT কিন্তু তা জিপ ফরম্যাটে সেভ করা থাকবে। ফাইলটি বের করে Send to recipient -এ সাহায্যে সফটওয়্যার প্রোভাইডারের কাছে পাঠিয়ে সমস্যার সমাধান বের করে নেওয়া যাবে। ৪। মাল্টিমিডিয়া (ভিডিও, ইমেজ, মিউজিক) উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে মিডিয়া সেন্টারে অডিও, ভিডিও, ইমেজকে সিডি বা ডিভিডিতে বার্ন বা ISO ফাইল করার জন্য Magix বা Nero টুল ব্যবহার করতে হয়। উইন্ডোজ সেভেনে স্ট্রিম মিডিয়া সেন্টারের সুবিধা পাওয়া যায়। অ্যাডভান্সড মিডিয়া শেয়ারিংয়ের সাহায্যে উইন্ডোজ মিডিয়ার অডিও, ভিডিও কনটেন্টগুলো বিভিন্ন ধরনের বর্ধিত ডিভাইসের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে এবং তা রিমোটের সাহায্যে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করার সুবিধা দেয়। ৫। নিরাপত্তা ইমেজভিত্তিক ব্যাকআপ টুলের সাহায্যে উইন্ডোজ সেভেন সম্পূর্ণ সিস্টেম হার্ডডিস্কের ক্লোন তৈরি করে রাখতে পারেন। এ সুবিধা পেতে Start -> All programs-> Maintenance-> Backup and Restore-এ ক্লিক করতে হবে। এখানে Create->System Image-এ ক্লিক করে Destination File-এর লোকেশন External Hard disk-এর লোকেশনকে দেখিয়ে দিতে হবে। এরপর Start backup-এ ক্লিক করলে ফাইলগুলো ব্যাকআপ নেওয়া শুরু হবে। ৬। নেটওয়ার্ক নতুন কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কাছে 'কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং' কঠিন মনে হতে পারে। উইন্ডোজ সেভেনের সাহায্যে খুব সহজেই নেটওয়ার্কিং করতে পারবেন এবং পুরনো অপারেটিং সিস্টেমের কম্পিউটার থেকে WLAN-এর সাহায্যে উইন্ডোজ সেভেনের সঙ্গে সহজেই যুক্ত হতে পারেন। উইন্ডোজ সেভেনের নেটওয়ার্ক সমস্যা সমাধানের জন্য ঘNetwork and Sharing Center থেকে ট্রাবলশুটারের সাহায্য নিতে পারেন। এই সুবিধা পাওয়ার জন্য নেটওয়ার্কের নোটিফিকেশন আইকনের ওপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Troubleshoot Problems-এ ক্লিক করলে নতুন উইন্ডোর মাধ্যমে নেটওয়ার্কের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবে। সাধারণত এখান থেকেই উইন্ডোজ সেভেনের নেটওয়ার্ক-সংক্রান্ত সমস্যা সমাধান হয়ে যায়।